মাধ্যমিক শিক্ষার মান উন্নয়নে যে সকল উদ্যোগ নেয়া হয়েছে
দৈনিক সমাবেশ নিশ্চিত করা হয়েছে
সকল শিক্ষক দৈনিক সমাবেশে উপস্থিত থাকেন
শুদ্ধ উচ্চারণ ও সুরে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনে উদ্ভুদ্ধ করা হয়েছে ।
দৈনিক সমাবেশে এক এক দিন এক এক জন শিক্ষক নৈতিক শিক্ষা ও সমসাময়িক সমস্যা নিয়ে আলোচনা করে থাকেন । বিশেষ করে জংগীবাদ ও মাদক বিষয়ে সচেতন করা হয় ।
কোন শিক্ষক এখন আর শ্রেণী কক্ষে বসে পাঠদান করেন না । সকল শিক্ষক দাঁড়িয়ে পাঠ দিয়ে থাকেন ।
সকাল ১০টা ৪টা শ্রেণী কার্যক্রম নিশ্চিত করা হয়েছে ।
সকল প্রতিষ্ঠানে অভিভাবক সমাবেশের মাধ্যমে সচেতনেতা কার্যক্রম অব্যাহত আছে ।
শিক্ষা উপকরণের ব্যবহার কাংখিত পর্যায়ে না গেলেও পূর্বের তুলনায় বেড়েছে এবং এ বিষয়ে মোটিভেশন অব্যাহত আছে ।
সংক্ষিপ্ত পাঠ পরিকল্পনা অনুসরণ করে পাঠ দান কাংখিত পর্যায়ে না গেলেও পূর্বের তুলনায় বেড়েছে এবং এ বিষয়ে মোটিভেশন অব্যাহত আছে ।
প্রতিষ্ঠান প্রধানদের নিয়ে মাসিক সভা নিয়মিত অনুষ্ঠিত হয় ।
২০১৫ সালে নমুনা হিসেবে বার্ষিক কর্ম পরিকল্পনা ডিজিটাল প্রিন্ট করে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সরবরাহ করা হয়েছিল । সেটি অনুসরণ করে প্রত্যেক প্রতিষ্ঠান প্রতি বছর কর্ম পরিকল্পনা তৈরী করছে ।
বিষয় ভিত্তিক শ্রেণী শিক্ষকদের নিয়ে প্রদর্শনী পাঠের আয়োজন করা হয়েছে । ফলে শিক্ষকবৃন্দ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে লব্ধ জ্ঞানের যে অংশ ভুলে যায় তা পুনরুদ্ধার করতে পারে । অন্যদিকে একজন শিক্ষক অন্য শিক্ষকের নিকট থেকে নিজের ভুলত্রুটি সংশোধন করে নিতে পারে ।
মাসিক মনিটরিং রিটার্ণ ফরম এখন প্রতিষ্ঠান প্রধানগণ জমা দিচ্ছেন । ফলে কাজের পরিমান যেমন বেড়েছে তেমনি জবাব দিহিতাও বেড়েছে ।
রাজবাড়ীসদর উপজেলার কোন শিক্ষক এখন শ্রেণী কক্ষে মোবাইল ব্যবহার করেন না ।
রাজবাড়ীসদরউপজেলায় a2i কর্তৃক১৩জনশিক্ষকজেলাএম্বেসডরহিসেবেমনোনীতহয়েছে।উক্ত৩জনেরসাথেআইসিটিতেদক্ষআরও৪জনশিক্ষকদিয়েএকটিটিমগঠনকরাহয়েছে।উক্তটিমেরতত্ত্বাবধানেশিক্ষকবাতায়নেরসদস্যকরাএবংকিশোরবাতায়নেরসদস্যকরারকাজদ্রুতএগিয়েযাচ্ছে।
ইতোমধ্যেএউপজেলার১০০%শিক্ষক “ শিক্ষকবাতায়ন “ এরসদস্যহয়েছে।
Laptop for all teacher একর্মসূচিরআওতায়এউপজেলার৯টিপ্রতিষ্ঠানেরশতভাগশিক্ষকসমবায়েরভিত্তিতেল্যাপটপক্রয়করেছেন।
শিক্ষার্থীদেরবিজ্ঞানমনষ্কহিসেবেগড়েতোলারজন্যসকলশিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেবিজ্ঞানক্লাবগঠণকরাহয়েছে।
শিক্ষার্থীদের নৈতিক শিক্ষা জোরদার করার লক্ষে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে “ সততা সংঘ “ গঠন করা হয়েছে এবং একটি প্রতিষ্ঠানে “ সততা ষ্টোর “ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে ।
সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মাদক বিরোধী কমিটি গঠন করে শিক্ষার্থীদের সচেতন করার কর্মসূচী নেয়া হয়েছে ।
নিয়মিত অভিভাবক সমাবেশ করার মাধ্যমে মাদক , বাল্য বিবাহ ,সন্ত্রাস ও জংগীবাদ সস্পর্কে যেমন সচেতন করা হচ্ছে তেমনি শিক্ষার গুরুত্ব বিষয়ে অভিভাবকদের সচেতন করা হচ্ছে ।
সহ পাঠ্যক্রমিক কার্যক্রম যরদার করার লক্ষে প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানে “ ক্রীড়া ও সাংকৃতিক ক্লাব “ গঠন করা হয়েছে ।
পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা ও স্বাস্থ্য শিক্ষায় সচেতন করার লক্ষে প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানে “ ইউজার্স গ্রুপ “ গঠন করা হয়েছে ।
শিক্ষার্থীদের নৈতিক শিক্ষা জোরদার করার লক্ষে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে “ সততা সংঘ “ গঠন করা হয়েছে এবং একটি প্রতিষ্ঠানে “ সততা ষ্টোর “ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে ।
সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মাদক বিরোধী কমিটি গঠন করে শিক্ষার্থীদের সচেতন করার কর্মসূচী নেয়া হয়েছে ।
নিয়মিত অভিভাবক সমাবেশ করার মাধ্যমে মাদক , বাল্য বিবাহ ,সন্ত্রাস ও জংগীবাদ সস্পর্কে যেমন সচেতন করা হচ্ছে তেমনি শিক্ষার গুরুত্ব বিষয়ে অভিভাবকদের সচেতন করা হচ্ছে ।
সহ পাঠ্যক্রমিক কার্যক্রম যরদার করার লক্ষে প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানে “ ক্রীড়া ও সাংকৃতিক ক্লাব “ গঠন করা হয়েছে ।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেরদেয়ালেনৈতিকবাক্যলেখারজন্যউদ্বুদ্ধকরাহয়েছে।
ইন হাউজ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে ।
জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল নিয়ে প্রধান শিক্ষকদের কর্মশালা করা হয়েছে ।
মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানিত করার জন্য বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় মুক্তিযোদ্ধাদের অতিথি করা বাদ্ধতামূলক করা হয়েছে ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস